লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দির
১৯৬৪ সালে কৈলাশহরের ভগবাননগরে লক্ষ্মী নারায়ণ মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কৃষ্ণানন্দ স্বামী সেবায়েত ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মূর্তি স্থাপিত করেন। ত্রিপুরার রাজ পরিবারের কিছু আর্থিক সহায়তা দিয়ে প্রধান মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছিল। শ্রীমদ ভাগবতের কাহিনী অনুসারে, তমাল গাছ ভগবান কৃষ্ণের জীবনচক্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত, সম্ভবত এটা ভেবেই সেবায়েত তমাল গাছটি রোপন করেছিলেন ৩৫ বছর আগে মন্দিরের সামনে তমাল গাছটি বাঁধা হয়েছিল। তমাল গাছের শাখাগুলি এত সুন্দরভাবে চাঁদোয়ার মতো ছড়িয়ে পড়েছে যা প্রকৃতপক্ষে আকর্ষণীয়।
প্রতি বছর, জন্মাষ্টমী ও দুর্গাপূজা উৎসব পরমানন্দে পালন করা হয়।
অবস্থান: ভগবান নগর, কৈলাসহর ধর্মনগর রোডের পাশে। জেলা সদর দফতর (কৈলাশহর) থেকে ৫ কি.মি.
কিভাবে পৌছব:
আকাশ পথে
দেশের বিভিন্ন গুরুত্ত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে রাজধানী আগরতলার প্রতিদিন বিমান যোগাযোগ আছে। আগরতলা ও কৈলাশহরের মধ্যে প্রতিদিন বাস যাতায়াত করে, দূরত্ব ১৭৮ কিমি। নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার।
ট্রেন দ্বারা
নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। কুমারঘাট থেকে বাস, অটো ও অন্যান্য ছোট গাড়ি নিয়মিত পাওয়া যায়। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার।
রাস্তা দ্বারা
গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর, আগরতলা এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার।