চতুর্দশ দেবতা মন্দির
“রাজমালা” গ্রন্থের লেখক কালিপ্রসন্ন সেনের মতে, কৈলাশহর একটি সমৃদ্ধ জনপদ এবং ত্রিপুরার রাজধানী ছিল । তাঁর মতে, মহারাজা ইন্দ্রমানিক্য কৈলাশহরের রাঙাউটিতে একটি রাজপ্রাসাদ নির্মাণ করেন। এই মন্দিরের পাশেই আছে ৫ বর্গ কিমি জুড়ে একটা বড় হ্রদ যা এখন খাওড়াবিল নামে পরিচিত । এই হ্রদটি রাজার দীঘি নামে পরিচিত ছিল। একটি সুবিশাল প্রাচীন বট গাছ ও এই বিশাল হ্রদটি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
এই রাঙাউটিতে প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমাতে (ফেব্রয়ারী/ মার্চ) হাজার হাজার ভক্তের সমাবেশে বিশাল মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
কিভাবে পৌছব:
আকাশ পথে
দেশের বিভিন্ন গুরুত্ত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে রাজধানী আগরতলার প্রতিদিন বিমান যোগাযোগ আছে। আগরতলা ও কৈলাশহরের মধ্যে প্রতিদিন বাস যাতায়াত করে, দূরত্ব ১৭৮ কিমি। নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৭.২ কিলোমিটার।
ট্রেন দ্বারা
নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। কুমারঘাট থেকে বাস, অটো ও অন্যান্য ছোট গাড়ি নিয়মিত পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৭.২ কিলোমিটার।
রাস্তা দ্বারা
গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর, আগরতলা এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে কৈলাশহরের নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৭.২ কিলোমিটার।
 
                                                 
                             
             
                                             
                                             
                                             
  
 