সতেরো মিয়ার হাওড়
বিস্তীর্ণ জলাভূমি আনুমানিক ৮০ একর জায়গা নিয়ে। জারুল ছড়া ও ভাগুয়া ছড়ার জল এসে মিশেছে এই জলাভূমিতে। কথিত আছে যে, ১৭ জন মোসলেম (মিয়া) নৌকায় এই বিশাল জলাভূমি অতিক্রম করছিলেন। মাঝপথে তাদের নৌকা ডুবে যায় আর সতেরো জনেরই সলিল সমাধি হয়, তারপর থেকেই এই জায়গার নাম হয় সতেরো মিয়ার হাওড়। আগে জায়গাটি জলজ গাছ দিয়ে পূর্ণ ছিল। শীতকালে এই জায়গায় সাইবেরিয়া থেকে প্রচুর অভিবাসী পাখিদের আগমন ঘটে।
কিভাবে পৌছব:
আকাশ পথে
দেশের বিভিন্ন গুরুত্ত্বপূর্ণ শহরগুলোর সাথে রাজধানী আগরতলার প্রতিদিন বিমান যোগাযোগ আছে। আগরতলা ও কৈলাশহরের মধ্যে প্রতিদিন বাস যাতায়াত করে, দূরত্ব ১৭৮ কিমি। নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৯ কিলোমিটার।
ট্রেন দ্বারা
নিকটবর্তী রেল স্টেশন কুমারঘাট জেলা সদর থেকে ২৬ কিমি দূরত্বে। কুমারঘাট থেকে বাস, অটো ও অন্যান্য ছোট গাড়ি নিয়মিত পাওয়া যায়। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৯ কিলোমিটার।
রাস্তা দ্বারা
গৌহাটি, শিলঙ, শিলচর, আগরতলা এবং ত্রিপুরার অন্যান শহরগুলোর সাথে নিয়মিত বাস যোগাযোগ আছে। কৈলাশহর থেকে অটোরিকসা ও ছোট গাড়ী পাওয়া যায়। শহর থেকে এই স্থানটির দূরত্ব প্রায় ৯ কিলোমিটার।